যে ব্যক্তি যোহর, আছর, মাগরিব ও এশার নামাজ আদায় করে এবং ফজরের নামাজ ছেড়ে দেয় তার হুকুম কি?
সে একজন কাফির হিসেবে বিবেচিত হয়, যে ব্যাক্তি সমস্ত নামাজ পড়ে এবং ফজরের নামাজ পড়ে না তাকে কাফের বলে গণ্য করা হয়।
কোন ব্যক্তি এবং কুফুর বা শিরকের মধ্যে নামাজ ছাড়া কিছু নেই।
জাবিরের হাদিস থেকে মুসলিম বর্ণনা করেছেন,
“আমাদের এবং তাদের মধ্যে চুক্তি হলো নামাজ সুতরাং যে ব্যক্তি সালাত পরিত্যাগ করলো সেই কুফরি করল।”
এবং সর্বশক্তিমান আল্লাহ তার পবিত্র গ্রন্থে বলেছেন,
‘তাদের পরে আসলো এমন এক অসৎ বংশধর যারা নামাজ বিনষ্ট করলো এবং কুপোবৃত্তি অনুসরণ করল সুতরাং শীঘ্রই তারা জাহান্নামের শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে’ [19:59]
فَخَلَفَ مِن بَعْدِهِمْ خَلْفٌ أَضَاعُوا الصَّلَاةَ وَاتَّبَعُوا الشَّهَوَاتِ ۖ فَسَوْفَ يَلْقَوْنَ غَيًّا
অতঃপর তাদের পরে এল অপদার্থ পরবর্তীরা। তারা নামায নষ্ট করল এবং কুপ্রবৃত্তির অনুবর্তী হল। সুতরাং তারা অচিরেই পথভ্রষ্টতা প্রত্যক্ষ করবে।
[সূরা মারইয়াম:৫৯]
ইমাম মুক্ববিল বিন হাদী আল-ওয়াদিঈ (রহি:)