ভালো মানুষদের জীবনে এত দুঃখ-মুসিবত আসার কারণ

ভালো মানুষদের জীবনে এত দুঃখ-কষ্ট আর মুসিবত কেন? আমরা যদি এর কারণটা জানতাম, তাহলে আর আফসোস করতাম না।
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
‘‘এই দুনিয়ার মূল্য যদি আল্লাহর কাছে একটি মশার ডানার সমতুল্যও হতো, তবে কোনো কাফি- রকে তিনি এক ঢোক পানিও পান করতে দিতেন না।’’1

একদিন নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি মৃত ছাগলের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন এটার দিকে ইশারা করে উপস্থিত লোকদের বলেন, আল্লাহর কাছে এই দুনিয়াটা এর চেয়েও মূল্যহীন।2

এজন্য দেখা যায়, তাঁর প্রিয় বান্দাদের অনেকে খেয়ে-না খেয়ে থাকে, বিপদ-আপদে বিপর্যস্ত হয়ে সীমাহীন দুঃখ-কষ্টে দিনাতিপাত করে। অথচ অনেক পাপিষ্ঠ ও জালিম কোনো প্রতিবন্ধকতা ও বালা-মুসিবত ছাড়াই বাহ্যত প্রাচুর্যের মধ্যে জীবন কাটিয়ে দেয়।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হলো,
‘হে আল্লাহর রাসুল! দুনিয়াতে সবচেয়ে বিপদগ্রস্ত কে?’
উত্তরে তিনি বলেন, ‘‘নবিগণ। অতঃপর যারা (বৈশিষ্ট্যে) তাঁদের নিকটবর্তী, অতঃপর যারা তাঁদের নিকটবর্তী। মানুষকে তার দ্বীনদারি অনুযায়ী পরীক্ষা করা হয়। দ্বীনি অবস্থান পাকাপোক্ত হলে পরীক্ষা কঠিন হয়। দ্বীনি অবস্থান দুর্বল হলে পরীক্ষাও শিথিল হয়। বিপদ-আপদ ঈমানদার ব্যক্তিকে পাপশূন্য করে দেয়। একসময় সে দুনিয়াতে নিষ্পাপ অবস্থায় বিচরণ করতে থাকে।’’3

সুফিয়ান আস সাওরি (রাহ.) বলেন,
‘দুনিয়ার প্রাচুর্য আল্লাহ অযোগ্য মানুষকে দিয়ে রেখেছেন। এ থেকে বুঝা যায়, এটি আল্লাহর অসন্তুষ্টির নিদর্শন।’4

ইমাম ইবনুল কায়্যিম (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আল্লাহ তাঁর প্রিয় ঈমানদার বান্দাকে—যাকে তিনি ভালবাসেন—সামান্য ভুল-ত্রুটির কারণেই পাকড়াও করেন, শুধু তাকে সতর্ক ও সংশোধন করার জন্য। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর চোখে নগন্য ও তাঁর ভালবাসা থেকে বঞ্চিত, তাকে তিনি ইচ্ছামত পাপ করার সুযোগ দেন।
বরং, যখনই সে একটা পাপ কিংবা অবাধ্যতার কাজ করে, তিনি তাকে (দুনিয়াবি সাফল্য দিয়ে) পুরস্কৃত করেন। ধোঁকা খাওয়া লোকেরা ভাবে, এইসব (সাফল্য) বুঝি সে আল্লাহর প্রিয় বান্দা হওয়ার কারনেই পাচ্ছে! অথচ এটাই হচ্ছে ব্যর্থতার চূড়ান্ত পর্যায়, আর তিনি তার জন্য ভয়াবহ ও চিরন্তন শাস্তি নির্ধারন করে রেখেছেন।”5

আল্লাহর কাছে দুনিয়ার কোনো মূল্য থাকলে তাঁর প্রিয় বান্দাদেরকে সম্পদের পাহাড় দিতেন, প্রাচুর্যে ডুবিয়ে রাখতেন এবং সকল কষ্ট ও দুঃখ-বেদনা থেকে মুক্ত রাখতেন। কিন্তু আল্লাহ এমনটি করেন না। বরং তাদের প্রতিদান রেখে দেন আখিরাতের জন্য। সুতরাং, ঈমানদার ব্যক্তিদের হতাশ হওয়া উচিত নয়।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বলেন,
‘‘সুতরাং, ধৈর্যধারণ করো। শুভ পরিণাম আল্লাহভীরুদের জন্যই।’’6

বিপদ-মুসিবত যেভাবে সৌভাগ্য ডেকে আনে

বিপদ-আপদ-মুসিবত অনেক বড় সৌভাগ্যের ব্যাপার। শুধু একটুখানি সবরের প্রয়োজন!
হাদিসে এসেছে,
‘‘যদি আল্লাহর পক্ষ থেকে বান্দার জন্য এমন কোনো মর্যাদা নির্ধারণ করা থাকে, যা সে তার আমল দ্বারা অর্জন করার যোগ্যতা রাখে না, তখন আল্লাহ্ তার শরীর অথবা তার সম্পদ কিংবা তার সন্তানাদির প্রতি বিপদ-আপদ দিয়ে পরীক্ষা করেন এবং তাকে সেই বিপদের উপর সবর করার সক্ষমতা দান করেন। অতপর তাকে নির্ধারিত ঐ মর্যাদায় পৌঁছে দেন।’’7

প্রিয় ভাই ও বোনেরা! বিপদ-মুসিবত আমাদের জন্য তখনই কল্যাণকর হবে, যখন আমরা তাতে সবর করতে পারবো। তবে, আমরা আল্লাহর কাছে বিপদ-আপদ প্রার্থনা করবো না। কারণ বিপদ-আপদ কল্যাণকর হলেও এতে ধৈর্যধারণ করা কঠিন ব্যাপার। নিজেকে কখনও মুসিবতের পরীক্ষায় ফেলা উচিত নয়।

তবে, বিপদে পতিত হলে আমরা আল্লাহর প্রতি অসন্তুষ্ট হবো না, বরং প্রতিদানের আশা করবো। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “দুনিয়াতে যারা নিরাপদে জীবন কাটিয়েছে, তারা যখন কিয়ামতের দিন বিপদগ্রস্ত আর পরীক্ষিত ব্যক্তিদের (বিপুল) প্রতিদান দেখতে পাবে, তখন তাদের ইচ্ছে হবে, যদি দুনিয়ার জীবনে কাঁচি দিয়ে তাদের ত্বক (চামড়া) কাটা হতো!’ [ইমাম তিরমিযি, আস-সুনান: ২৪০২; শায়খ আলবানি, সহিহুল জামি’: ৫৪৮৪; হাদিসটি হাসান]

অর্থাৎ, তারা দুনিয়াতে বিপদগ্রস্ত ব্যক্তিদের আখিরাতে প্রতিদান দেখে বলবে, ‘আমরা যদি দুনিয়াতে এমন কষ্টকর বিপদেও পতিত হতাম, তবে কতই না ভালো হতো!’

আমরা মহাপরাক্রমশালী আল্লাহ তাআলার অতি ক্ষুদ্র সৃষ্টি। আমাদের ভালো-মন্দের ব্যাপারে তিনিই সবচেয়ে ভালো জানেন। এমনকি আমরা নিজেরাও নিজেদের ভালোটা সবসময় বুঝি না। আজ যে জিনিসটা আমাদের ভালো লাগছে, কিছুদিন পরই সেটি আর ভালে লাগে না। আজ যেটা অকল্যাণকর মনে করছি, দুদিন পর সেটা ছাড়া চলেই না। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহই আমাদের ভালো-মন্দের বিষয়গুলো সবচেয়ে ভালো বুঝেন। তাই, বিপদের সময় রহমানের ফয়সালায় সন্তুষ্ট থাকা জরুরি। এতেই আমাদের কল্যাণ নিহিত।

নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
“শপথ সেই সত্তার, যাঁর হাতে আমার প্রাণ! আল্লাহ মুমিনের জন্য যে ফয়সালাই করেন, এটা তার জন্য ভাল হয়ে দেখা দেয়। যদি ভালো কিছু তার জুটে যায়, তখন সে শুকরিয়া আদায় করে; তখন সেটি তার জন্য কল্যাণকর হয়। আর যদি খারাপ কিছু তার ভাগ্যে জুটে যায়, তখন সে ধৈর্যধারণ করে; ফলে সেটিও তার জন্য কল্যাণকর হিসেবে পরিগণিত হয়। একমাত্র মুমিন ছাড়া আর কারো এ ধরনের সৌভাগ্য হয় না।’’8

আজ থেকে দূর হোক সব ব্যথা-বেদনা;
একসাথে লুফে নিই সবরের প্রনোদনা।

বিপদ মানেই বিপর্যয় নয় আবার নিয়ামত মানেই আনন্দ নয়

বিপদ-আপদে হতাশায় ভেঙে পড়বেন না। বিপদ মানেই বিপর্যয় নয় আবার যেকোনো নিয়ামত বা প্রাচুর্য মানেই আনন্দের বিষয় নয়।

কারুনের বিশাল ঐশ্বর্য ও ধন-সম্পদ তাকে অহংকারী করেছিলো, ফলে আল্লাহ তাকে মাটিতে ধ্বসিয়ে দিয়েছিলেন9। ধন-সম্পদের নিয়ামত তার জন্য গজবে পরিণত হয়েছিলো। বাদশাহীর নিয়ামত পেয়েছিলো ফেরাউন। কিন্তু সে ঔদ্ধত্য দেখালো। বিনিময়ে এমন আজাবে ধরাশায়ী হলো যে, কিয়ামত পর্যন্ত সে মানুষেন জন্য নিদর্শন হয়ে গেলো।10

আল্লাহ আমাকে ধন-সম্পদ দিয়েছেন। উচিত ছিলো, আমি তা দিয়ে দান-সাদাকাহ করবো, অভাবগ্রস্ত নিকটাত্মীয়দের অভাব দূর করবো, দরিদ্র মানুষদের সাহায্য করবো এবং হালাল পন্থায় এই নিয়ামত ভোগ করবো। কিন্তু আমি এই সম্পদ দিয়ে মাত্রাতিরিক্ত বিলাসিতায় লিপ্ত হলাম, অবৈধ খাতে ব্যয় করলাম, গরিব-মিসকিনদের সাহায্য করলাম না, এমতাবস্থায় আল্লাহর দেওয়া এই ধন-সম্পদের নিয়ামত আমার জন্য আজাব এবং মুসিবতের কারণ হলো।

শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনু তাইমিয়্যাহ (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,
‘প্রতিটি নিয়ামতই সম্মান নয়, আবার (আল্লাহর পক্ষ থেকে আসা) পরীক্ষা মানেই আজাব নয়।’11

আমরা নিজেদের নিয়ামতগুলো ভুলে যাই আর বিপদগুলো বারবার স্মরণ করি। অথচ যেকোনো বিপদের পেছনে আল্লাহর পক্ষ থেকে কোনো হিকমাহ (প্রজ্ঞা) থাকতে পারে।

ইমাম ইবনুল কায়্যিম রাহিমাহুল্লাহ বলেন—
‘আল্লাহ যখন তোমাকে পরীক্ষা করেন, তখন সেটি মোটেও তোমাকে ধ্বংস করা নয়। যখন তিনি তোমার কাছ থেকে কোনো কিছু সরিয়ে নেন, সেটির মানে হলো: তিনি তোমার হাত দুটোকে খালি করে দিয়েছেন—এর চেয়েও বড় কোনো প্রতিদান দেওয়ার জন্য।’

আল্লাহর নির্দেশ পালনার্থে শিশু মুসা (আ.)-এর মা যখন তাঁকে বাক্সবন্দি করে পানিতে ভাসিয়ে দেন, তখন তাঁর হৃদয় এফোঁড়ওফোঁড় হয়ে যাচ্ছিলো দুশ্চিন্তায়। অথচ এর পেছনে আল্লাহর কত বড় পরিকল্পনা ছিলো! ইউসুফ (আ.)-কে যখন তাঁর নি* ষ্ঠুর ভাইয়েরা কুয়ায় নিক্ষেপ করেছিলো, মৃত্যু যখন তাঁর সামনে হাতছানি দিয়ে ডাকছিলো, তখন কে জানতো, এই ইউসুফই একদিন মিসরের বাদশাহ হবেন! আল্লাহ তো এভাবেই মানুষকে উচ্চ মর্যাদায় আসীন করেন। আল্লাহর হিকমাহ (প্রজ্ঞা) সম্পর্কে আমরা কেউ জানি না।

রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
‘‘যদি আল্লাহর পক্ষ থেকে বান্দার জন্য এমন মর্যাদা নির্ধারণ করা থাকে, যেখানে সে তার আমল দ্বারা পৌঁছানোর যোগ্যতা রাখে না, তখন আল্লাহ তাকে তার শরীর অথবা তার সম্পদ কিংবা তার সন্তান-সন্ততির প্রতি বিপদ-আপদ দিয়ে পরীক্ষা করেন এবং তাকে ঐ বিপদের উপর ধৈর্যধারণ করার তাওফিক দেন। শেষ পর্যন্ত তাকে ঐ নির্ধারিত মর্যাদায় পৌঁছে দেন।’’12

সর্বশেষ, আমরা ইমাম আবু হাযম (রাহিমাহুল্লাহ)-এর মূল্যবান কথাটি সবসময় মনে রাখবো। তিনি বলেন,
‘এমন প্রত্যেক নিয়ামতই মুসিবত, যা (ব্যক্তিকে) আল্লাহ তাআলার নিকটবর্তী করে না।’13

বিপদকে কীভাবে মোকাবেলা করতে হবে?

বিপদ-মুসিবত জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। একে সঠিকভাবে মোকাবেলা করা জরুরি। বিপদের মুহূর্তে আমাদের প্রতিক্রিয়া কেমন হবে?

আল্লাহ তাআলা বলেন,
“আল্লাহর অনুমতি ব্যতীত কোনো মুসিবতই আপতিত হয় না। আর যে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে, আল্লাহ তার অন্তরকে সঠিক পথ প্রদর্শন করেন।”14

আলি (রা.) বলেন, ‘(বিপদে) তুমি সবর করলে তোমার উপর তাকদির কার্যকর হবে এবং তুমি নেকি লাভ করবে। অন্যদিকে, তুমি যদি সবর না করো, তবুও তোমার উপর তাকদির কার্যকর হবে, অথচ তুমি গুনাহগার হবে।’15

হাদিসে এসেছে, আল্লাহ যখন কোনো সম্প্রদায়কে ভালবাসেন, তখন তাদের (বিপদ-মুসিবত দ্বারা) পরীক্ষা করেন। এতে যারা সন্তুষ্ট থাকে, তাদের জন্য (আল্লাহর) সন্তুষ্টি আর যারা এতে অসন্তুষ্ট থাকে, তাদের জন্য (আল্লাহর) অসন্তুষ্টি।16

সুতরাং আমাদের মূল কাজ হলো, আল্লাহর সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট থাকা এবং অনুগত উটের মতো নিজের মালিকের ফয়সালাকে মেনে নেওয়া। একজন সাহাবির প্রশ্নের জবাবে নবিজি বলেছিলেন,
‘‘আল্লাহ তোমার জন্য যে ফায়সালা করেন, তার প্রতি অভিযোগ করো না।’’17

বিপদে পড়ে সবর করাও একটা নেক আমল, যেটা আমরা অনেকেই জানি না। ইমাম ইবনু রজব (রাহ.) বলেছেন,
“সবর করার মাধ্যমে বিপদ (বালা-মুসিবত) উপশম হওয়ার অপেক্ষা করাও একটি ইবাদত।”18

আমরা যদি সবর করতে পারি, তবে এর বিনিময়ে আল্লাহ তাআলা এত পুরস্কার দেবেন, যা তিনি ‘অগণিত’ শব্দ দ্বারা বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন,
‘‘নিশ্চয়ই ধৈর্যশীলদেরকে তাদের পুরস্কার দেওয়া হবে অগণিত/বেহিসাবে।’’19

আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, আল্লাহর তরফ থেকে মুসিবত আসলে আফসোস করে এমনটি বলা উচিত নয় যে, “যদি অমুক কাজটি না করতাম!” বা “যদি অমুক কাজটি করতাম!”

নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
‘‘তোমার জন্য যা কল্যাণকর, তা অর্জনের জন্য তুমি প্রলুব্ধ হও আর আল্লাহর নিকট সাহায্য চাও। কখনই হতাশ হয়ো না। যদি বিপদে পড়, তবে (কখনই) এ-কথা বলবে না যে, ‘যদি আমি এমন এমন করতাম (তাহলে তো আর এটি হতো না)!’ বরং তুমি বলবে, ‘(সবই) আল্লাহ কতৃক নির্ধারিত ব্যাপার; তিনি যা ইচ্ছা তা করেছেন।’ কেননা ‘যদি’ (শব্দটি) শয়তানের কাজের পথ খুলে দেয়।’’20

লিখেছেন

নুসুস টিম

কুরআন ও হাদিসের মূল পাঠকে নুসুস (text) বলা হয়। নুসুসের উপর ভিত্তি করেই আমরা লেখালেখি করি।

লেখকের অন্যান্য সকল পোষ্ট পেতে ঘুরে আসুন
  1. ইমাম তিরমিযি, আস-সুনান: ২৩২০; ইমাম ইবনু মাজাহ, আস-সুনান: ৪১১০; হাদিসটি সহিহ ↩︎
  2. ইমাম তিরমিযি, আস-সুনান: ২৩২১; হাদিসটি সহিহ ↩︎
  3. ইমাম তিরমিযি, আস-সুনান: ২৩৯৮; হাদিসটি হাসান সহিহ ↩︎
  4. ইমাম গাযালি, ইহয়াউ উলুমিদ্দিন: ৩/২০৩ ↩︎
  5. যাদুল মাআদ: ৩/৫০৬ ↩︎
  6. সুরা হুদ: আয়াত ৪৯ ↩︎
  7. ইমাম আবু দাউদ, আস সুনান: ৩০৯০; শায়খ আলবানি, সিলসিলা সহিহাহ: ২৫৯৯; হাদিসটি সহিহ ↩︎
  8. ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ২৯৯৯ ↩︎
  9. সুরা কাসাস, আয়াত: ৮১ ↩︎
  10. সুরা ইউনুস, আয়াত: ৯২ ↩︎
  11. মাজমুউর রাসাইল: ১/৬৩ ↩︎
  12. ইমাম আবু দাউদ, আস-সুনান: ৩০৯০; শায়খ আলবানি, সিলসিলা সহিহাহ: ২৫৯৯; হাদিসটি সহিহ ↩︎
  13. ইবনু আবিদ দুনিয়া, কিতাবুশ শুক্-র: ৬০ ↩︎
  14. সুরা তাগাবুন, আয়াত: ১১ ↩︎
  15. ইমাম মাওয়ার্দি, আদাবুদ দুনিয়া ওয়াদ দ্বীন, পৃষ্ঠা: ৪০৭ ↩︎
  16. ইমাম তিরমিযি, আস-সুনান: ২৩৯৬; হাদিসটি হাসান ↩︎
  17. ইমাম আহমাদ, আল-মুসনাদ: ২২৭১৭; শায়খ আলবানি, সিলসিলা সহিহাহ: ৩৩৩৪; হাদিসটি হাসান ↩︎
  18. মাজমুউর রাসায়িল: ৩/১৫৫ ↩︎
  19. সুরা যুমার, আয়াত: ১০ ↩︎
  20. ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ৬৬৬৭ ↩︎
Exit mobile version