পবিত্র কুরআনে, তাকওয়াকে প্রায়শই বিশ্বাসীদের জন্য এমন একটি গুণ হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে যা ইহকাল এবং পরকালে সফলতা অর্জনের জন্য অতীব প্রয়োজনীয়। যেমন সূরা বাকারায় আল্লাহ বলেন –
ٱلۡحَجُّ أَشۡهُرٌ مَّعۡلُومَٰتٌۚ فَمَن فَرَضَ فِيهِنَّ ٱلۡحَجَّ فَلَا رَفَثَ وَلَا فُسُوقَ وَلَا جِدَالَ فِى ٱلۡحَجِّۗ وَمَا تَفۡعَلُواْ مِنۡ خَيۡرٍ يَعۡلَمۡهُ ٱللَّهُۗ وَتَزَوَّدُواْ فَإِنَّ خَيۡرَ ٱلزَّادِ ٱلتَّقۡوَىٰۚ وَٱتَّقُونِ يَٰٓأُوْلِى ٱلۡأَلۡبَٰبِ
হজের সময় নির্দিষ্ট মাসসমূহ। অতএব এই মাসসমূহে যে নিজের উপর হজ আরোপ করে নিল, তার জন্য হজে অশ্লীল ও পাপ কাজ এবং ঝগড়া-বিবাদ বৈধ নয়। আর তোমরা ভাল কাজের যা কর, আল্লাহ তা জানেন এবং পাথেয় গ্রহণ কর। নিশ্চয় উত্তম পাথেয় তাকওয়া। আর হে বিবেক সম্পন্নগণ, তোমরা আমাকে ভয় কর।1
- সূরা বাকারা-২: আয়াত-১৯৭ ↩︎