হ্যাঁ, এটি প্রত্যেক স্ত্রীর চাওয়া থাকে তাদের স্বামীর কাছে। এটি খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু অনেক স্বামী এ বিষয়ে মোটেও সচেতন নয়। আবার অনেকে সৃষ্টিগতভাবেই রুঢ় মেজাজের এবং খসখসে স্বভাবের। যারা স্ত্রীর মানসিকতা এবং চাওয়া সম্পর্কে অমনোযোগী।
যা হোক স্ত্রী যদি স্বামীর মধ্যে তার প্রত্যাশিত গুণাবলী পায় তাহলে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করবে। অন্যথায় ধৈর্য ধারণ করবে। নিজের ঈমান-আমল মজবুত করা দ্বীনের জ্ঞান চর্চা করা এবং আখিরাতের জন্য প্রস্তুতি নিবে। আল্লাহ তাকে যত নেয়ামত দিয়েছেন সেজন্য শুকরিয়া আদায় করবে। আর যা পায়নি সেজন্য ধৈর্য ধারণ করবে। অস্থিরতা প্রকাশ করবে না। কেননা মানুষের তার সব স্বপ্ন ও চাহিদা পূরণ হয় না। সব পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয় না। দুনিয়াটা এমনই। কিন্তু যদি জান্নাতে যেতে পারে তাহলে সেখানে কোন স্বপ্ন ও ইচ্ছা অপূর্ণ থাকবে না। সেজন্য দুনিয়ার থেকে আখেরাতের প্রতি বেশি মনোযোগী হওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
এ কারণে সংসার ত্যাগ করা সমীচীন হবে না যদি তার স্বামী দ্বীনদার ও চরিত্রবান হয়।
আল্লাহ তৌফিক দান করুন।
আমিন।