Writing

কুরবানী প্রসঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য

কুরবানি প্রসঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য: আপনাদের অনেক প্রশ্নের উত্তর চলে আসবে আশা করি।

কুরবানি ওয়াজিব (আবশ্যক) হওয়ার শর্ত

  • মুসলিম হতে হবে।
  • মুকিম হওয়া; (মুসাফিরের উপর কুরবানি জরুরি নয়, যে ১০, ১১ ও ১২ জিলহজ সম্পূর্ণ তিন দিন মুসাফির অবস্থায় থাকবে)।
  • নির্দিষ্ট পরিমাণ মালের মালিক হওয়া (নির্দিষ্ট পরিমাণের হিসাব একটু পর আসবে)।
  • প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া (নাবালেগের উপর কুরবানি ওয়াজিব নয়)।
  • বুদ্ধিসম্পন্ন হওয়া (পাগল ও নির্বোধের উপর কুরবানি জরুরি নয়)। [প্রায়ই অজ্ঞান হয়ে যায়, এমন ব্যক্তি বেশিরভাগ সময় সুস্থ থাকলে তার উপর কুরবানি ওয়াজিব]

কুরবানি আদায় (সহিহ) হওয়ার শর্তসমূহ

  • নিয়ত বিশুদ্ধ হওয়া; উদ্দেশ্য হবে কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। লৌকিকতা, প্রতিযোগিতা, সামাজিকতা বা শুধু মাংস খাওয়ার নিয়ত থাকলে কুরবানি আদায় হবে না।
  • নিয়তে সমস্যা আছে, এমন ব্যক্তিকে কুরবানিতে শরিক করা যাবে না। এটিও কুরবানি আদায় সহিহ হওয়ার অন্যতম শর্ত। এ প্রসঙ্গে অন্য পর্বে আরও কথা হবে।
  • পশু জবাইয়ের সময় নিয়ত বিশুদ্ধ রাখা; তবে মুখ দিয়ে কিছু বলা জরুরি নয়।
  • কুরবানির পশুকে কুরবানিদাতা ছাড়া জবাই করলে, অবশ্যই কুরবানিদাতার অনুমতি থাকতে হবে।
  • কুরবানির পশুটি শরিয়তে ত্রুটিমুক্ত ও গ্রহণযোগ্য হওয়া।

কোন কোন অবস্থায় কুরবানি ওয়াজিব হবে?

  • কুরবানির দিনগুলোতে যদি কারো কাছে কুরবানির জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্পদ থাকে, তাহলে তার উপর কুরবানি ওয়াজিব হবে।
  • যদি কেউ কুরবানির মানত করে, তবে তার উপরও কুরবানি ওয়াজিব।
  • কুরবানি ওয়াজিব না হওয়া সত্ত্বেও যদি কেউ কুরবানির নিয়তে পশু ক্রয় করে, তবে তার উপরও কুরবানি ওয়াজিব।
  • যদি কেউ কুরবানির ওসিয়ত করে মারা যায় এবং তার পরিত্যাজ্য সম্পদ থেকে এক তৃতীয়াংশ সম্পদ দ্বারা তা পালন করা সম্ভব হয়, তাহলে ওয়ারিশদের উপর তার কুরবানি আদায় করা ওয়াজিব।

উল্লেখ্য, এসব মাসয়ালার পক্ষে যথেষ্ট দলিল আছে। সেগুলো লিখলে পোস্ট বিশাল হয়ে যাবে। কারো আগ্রহ থাকলে বিজ্ঞ কোনো আলিম থেকে জেনে নিতে পারেন।1

কুরবানি ওয়াজিব হওয়ার জন্য কী পরিমাণ টাকা-পয়সা বা সম্পদ প্রয়োজন

জিলহজের ১০ তারিখ (অর্থাৎ, ঈদের দিন) সুবহে সাদিক (ফজর) থেকে জিলহজের ১২ তারিখ সূর্যাস্ত পর্যন্ত সময়ের মধ্যে কোনও ব্যক্তি যদি তার বাসস্থান, ব্যবহারের দ্রব্য ইত্যাদি নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ব্যতীত সাড়ে সাত (৭.৫) ভরি স্বর্ণ অথবা সাড়ে বায়ান্ন (৫২.৫) ভরি রৌপ্য কিংবা সাড়ে বায়ান্ন ভরি রৌপ্যের সমমূল্যের সম্পদ বা সমপরিমাণ টাকার মালিক থাকে, তবে তার উপর কুরবানি ওয়াজিব।

বর্তমানে আলিমগণ সাড়ে বায়ান্ন ভরি রুপাকেই মূল স্ট্যান্ডার্ড ধরে হিসাব করেন।

অর্থাৎ, কারও কাছে থাকা স্বর্ণ, রৌপ্য ও টাকা সব মিলিয়ে যদি সাড়ে বায়ান্ন ভরি রুপার সমপরিমাণ মূল্য হয়, তবে তাকে কুরবানি দিতে হবে। আবার, কারও কাছে কোনো রুপা নেই, কিন্তু যে টাকা আছে, সেটি সাড়ে বায়ান্ন ভরির সমান, তাকেও কুরবানি দিতে হবে। আবার কারও কাছে যদি অতিরিক্ত টাকা বা রুপা না থাকে, কিন্তু সাড়ে সাত ভরি স্বর্ণ থাকে, তবে তাকেও কুরবানি দিতে হবে।

সোনা-রুপার অলঙ্কার, যে জমি বাৎসরিক খোরাকির জন্য প্রয়োজন হয় না, সে জমি এবং প্রয়োজনের অতিরিক্ত সবধরনের আসবাবপত্র এই হিসাবের মধ্যে শামিল হবে; এগুলোসহই হিসাব করতে হবে।2

কুরবানি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু মাসয়ালা

  • মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে কুরবানি করা জায়েয। মৃত ব্যক্তি যদি ওসিয়ত না করে থাকে, তাহলে সেটি নফল কুরবানি হিসেবে গণ্য হবে। এমতাবস্থায় কুরবানির অন্য মাংসের মতো তা নিজেরাও খেতে পারবে এবং আত্মীয় স্বজন বা অন্যদেরও দিতে পারবে। তবে, যদি মৃত ব্যক্তি কুরবানির ওসিয়ত করে গিয়ে থাকে, তাহলে উক্ত মাংস নিজেরা খেতে পারবে না। গরিব-মিসকিনদের মাঝে দান করে দিতে হবে।
  • ঋণগ্রস্ত ব্যক্তিও কুরবানি দিতে পারবে। তবে, তার উপর কুরবানি ওয়াজিব হবে তখনই, যখন ঋনের চেয়ে সাড়ে ৫২ ভরি রুপার সমমূল্যের প্রয়োজনের অতিরিক্ত মাল থাকবে।
  • কুরবানির মাংস যতদিন ইচ্ছা ফ্রিজে বা অন্য কোথাও জমিয়ে রাখা যাবে। যতদিন মন চায় খাওয়া যাবে। এতে দোষের কিছু নেই। তবে, কুরবানির মূল উদ্দেশ্য—ত্যাগের মানসিকতাকে ধারণ করা আমাদের কর্তব্য।
  • একত্রে কুরবানি করলে কোনো শরিকের নিয়তে সমস্যা থাকলে তার কুরবানি তো হবেই না, অন্য শরিকদের কুরবানিও হবে না। এমনকি কোনো শরিকের অধিকাংশ আয় যদি হারাম হয়, তবে তার কুরবানিও হবে না, শরিকদেরও হবে না। যদি হালাল টাকা থেকে শরিক হয়, তবে সমস্যা নেই। সুতরাং, এ বিষয়ে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। আলিমগণ বলেন, উত্তম হলো একা একা কুরবানি দেওয়া—হোক সেটি একটি ছাগল বা ভেড়া।
  • ব্যাংক থেকে যে ইন্টারেস্ট বা প্রফিট দেয়া হয়, তা সুদ। এ টাকায় কুরবানি করা হারাম। ব্যাংকাররা আমাদের প্রতি রাগ করতে পারেন, তবে শরয়ি দায়বদ্ধতা থেকেই আমাদের বলতে হয় যে, ব্যাংকের ইনকাম হালাল নয়। আমাদের দেশের ইসলামি ব্যাংকগুলোও সন্দেহমুক্ত নয়। এমনকি, অনেক ক্ষেত্রেই সাধারণ ব্যাংকের মতো। এগুলো বিজ্ঞ গবেষক আলেমগণের সরেজমিনে দীর্ঘ পর্যবেক্ষণ ও গবেষণালব্ধ ফাতাওয়া।
  • ব্যাংক, বিমা, সমিতি ইত্যাদিতে মেয়াদি জমাকৃত মূল টাকা যদি নেসাব পরিমাণ হয় এবং ঐ টাকা যদি কুরবানির দিনসমূহে পাওয়া যায়, তাহলে এগুলোর উপর কুরবানি ওয়াজিব। উল্লেখ্য, এদেশের বিমা কোম্পানিগুলো সুদভিত্তিক। সুতরাং, এগুলোতে টাকা ইনভেস্ট করা যাবে না।
  • কেউ যদি বিদেশে থাকেন এবং টাকা পাঠিয়ে দেন কুরবানির জন্য, তাহলে কুরবানি করতে পারবে।
  • যদি কেউ নেসাব পরিমাণ মালের মালিক হন (অর্থাৎ, যার উপর কুরবানি ওয়াজিব), তার হাতে যদি ক্যাশ টাকা না থাকে, তবে ধার করে হলেও কুরবানি দিতে হবে। যেমন: কোনো নারীর যদি নেসাব পরিমাণ স্বর্ণ বা রৌপ্য থাকে এবং তার হাতে ক্যাশ না থাকে, তবে তাকে ধার করে হলেও কুরবানি দিতে হবে।
  • গরু, মহিষ ও উটে সর্বোচ্চ সাত ভাগে কুরবানি করা যাবে। এর বেশি করা যাবে না। তবে, সাতের কমে করা যাবে। ছাগল, ভেড়া, দুম্বায় কোনো শরিক রাখা যাবে না। গরু, উট বা মহিষে কুরবানি ২/৩/৪/৫/৬/৭ যে ভাগেই করা হোক, কোনো শরিকই এক-সপ্তমাংশের কম নিতে পারবে না।
  • মানতের কুরবানির মাংস নিজেরা খেতে পারবে না। এর সবটাই সাদাকাহ করে দিতে হবে।
  • কুরবানি এবং আকিকা আলাদা হওয়া উচিত। তবে, কুরবানির গরুতে আকিকার জন্য অংশ নেওয়া যাবে। এটি ইমাম আবু হানিফা ও ইমাম আহমাদের মত। তবে, ভিন্নমতও আছে। আমাদের উচিত সুন্নাহ্ অনুসরণ করা। সুন্নাহ্ হলো, শিশু জন্মের সপ্তম দিনে তার আকিকা দেওয়া।
  • কুরবানির টাকা দান করে দিলে হবে না। পশু জবাই করা জরুরি।
  • এক পরিবারের একাধিক ব্যক্তি যদি নেসাব পরিমাণ মালের মালিক হয়, তবে প্রত্যেককেই কুরবানি করতে হবে। যদি তারা যৌথ পরিবারে থাকেন, তবুও। সেক্ষেত্রে যৌথ পরিবারের কয়েকজন মিলে যদি ভাগে কোনো গরু, মহিষ বা উট কুরবানি করে ফেলেন, তাহলে সবার কুরবানি হয়ে যাবে।

তথ্যসূত্র: মাসিক আল-কাউসার, মুফতি মেরাজ তাহসীন, মুফতি জিয়াউর রহমান ও ‘মাসায়েলে কুরবানি’ বই। দলিল আলেমদের থেকে জানুন। দালিলিক আলোচনা অনেক দীর্ঘ হয়ে যাবে।

কুরবানি করার আগেই কিছু বিষয় জেনে নিন

  • পশুর সাতটি অংশ খাওয়া জায়েয নেই। শরীরের ভেতর প্রবাহিত রক্ত, পুরুষাঙ্গ, অণ্ডকোষ, স্ত্রীলিঙ্গ বা যোনি, গ্ল্যান্ড বা জমাটবদ্ধ মাংস, মূত্রথলি এবং পিত্ত।
  • শরিকানা কুরবানি দিলে মাংস, হাড্ডি ইত্যাদি সবকিছু দাঁড়িপাল্লা দিয়ে ওজন করে সমানভাবে ভাগ করতে হবে; অনুমান করে বণ্টন করা যাবে না।3
  • কুরবানির মাংসের তিন ভাগের এক ভাগ গরিবদের দান করা, এক ভাগ আত্মীয়দের দেওয়া এবং একভাগ নিজেরা খাওয়া মুস্তাহাব (উত্তম), তবে বাধ্যতামূলক নয়। আত্মীয়-স্বজনের মাঝে গরিব থাকলে তাদেরকে অগ্রাধিকার দিন। একসাথে দুটো নেকি হবে: আত্মীয়তার হক আদায় এবং গরিবকে সাহায্য করা। পরিবারের লোকসংখ্যা বেশি হলে নিজেদের জন্য বেশি পরিমাণে রেখে কম পরিমাণ দান করলেও দোষের কিছু নেই।4
  • কুরবানির মাংস কাটার জন্য নিয়োজিত শ্রমিককে কুরবানির মাংস থেকে বিনিময় দেওয়া যাবে না। তাকে টাকা বা অন্য কোনো কিছু দিয়ে বিনিময় দিতে হবে। তবে পূর্ণ বিনিময় বা পারিশ্রমিক দেওয়ার পর চাইলে মাংস দান করতে পারবে। কাউকে দিয়ে নাড়ি-ভুড়ি পরিষ্কার করালে কুরবানির পশু থেকে বিনিময় বা পারিশ্রমিক দেওয়া যাবে না। তাছাড়া, কুরবানির পশুর চর্বি বা নাড়ি-ভুড়ি বিক্রি করা যাবে না। নিজেরা খেতে না পারলে দান করে দিতে হবে।5
  • জবাই করার সময় শরিকদের নাম বলার প্রয়োজন নেই; জবাইকারী সবার পক্ষ থেকে জবাই করছে, এটা অন্তরে থাকলেই যথেষ্ট।
  • পশুর মাথা দক্ষিণ দিকে, সিনা কিবলামুখী করে এবং পা পশ্চিম দিকে রেখে জবাই করা উত্তম। এর ব্যতিক্রম হলেও জবাই সহিহ হবে, তবে ইচ্ছা করে এমনটি করা উচিত নয়।6
  • পশুর মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তার চামড়া ওঠানো যাবে না। জবাইয়ের সময় খাদ্যনালী, শ্বাসনালী কাটতে হবে এবং এ দুটোর উভয় পাশের দুটো রক্তনালী থেকে কমপক্ষে একটি কাটতে হবে।7
  • জবাইকারী মুসলিম হতে হবে। ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার’ বলে জবাই করতে হবে। কুরবানির পশু নিজ হাতে জবাই করা উত্তম। নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজ হাতে জবাই করতেন।8
  • পশুর সামনে অস্ত্র ধার না দেওয়া। জীবিত পশুর সামনে আরেক পশুকে জবাই করতে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষেধ করেছেন। এতে তারা কষ্ট পায়। ধারালো অস্ত্র দিয়ে জবাই করবে, যাতে পশুর বেশি কষ্ট না হয়। জবাইয়ের সময় নির্দয় হওয়া উচিত নয়।9
  • মাংস ভবিষ্যতের জন্য ফ্রিজে রাখা জায়েয। তবে, সব মাংস জমা না করে যথাসাধ্য গরিব-মিসকিনদের দেওয়া উচিত। অন্তত ঈদের দিনগুলোতে তারা সুস্বাদু খাবারের স্বাদ নিক।10
  • পশুর চামড়া নিজেরাও ব্যবহার করতে পারবে আবার দানও করতে পারবে। তবে, উত্তম হবে এটি গরিবদের দান করা। কুরবানির চামড়ার টাকা মসজিদে দান করা যাবে না। কারণ, চামড়ার মূল্য গরিবের হক।11
  • গরুর বয়স ২ বছর হওয়াই যথেষ্ট, দাঁত ওঠা জরুরি নয়। তবে, ২ বছরের ব্যাপারে নিশ্চিত হতে হবে। আর ছাগল কমপক্ষে ১ বছর হতে হবে।12
  • কুরবানির মাংস মুসলিম-
  • অমুসলিম সবাইকেই দেওয়া জায়েয। তবে, যুদ্ধরত কাফির সম্প্রদায়কে দেওয়া যাবে না। কুরবানির মাংস দিয়ে বিবাহের ওলিমা করা জায়েয। তবে, যদি কুরবানির মূল উদ্দেশ্যকে সামনে না রেখে কেবল ওলিমাকে টার্গেট করেই কুরবানি করা হয়, তবে তার কুরবানি জায়েয হবে না।13
  1. তথ্যসূত্র: হানাফি মাযহাবের সুপ্রসিদ্ধ ফাতাওয়াগ্রন্থ ‘বাদায়িউস সনায়ি’সূত্রে ‘মাসায়েলে কুরবানি’ বই, যা বাংলাদেশের প্রখ্যাত মুফতি আবদুস সালাম চাঁটগামী হাফিযাহুল্লাহর তত্ত্বাবধানে সংকলিত ↩︎
  2. বাদায়িউস সনায়ি’: ৪/১৯৬; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া: ১৭/৪০৫; আল মুহিতুল বুরহানি: ৮/৪৫৫ ↩︎
  3. ইমাম ইবনু আবিদিন, রাদ্দুল মুহতার: ৬/৩১৭ ↩︎
  4. ইমাম বুখারি, আস-সহিহ: ৫৫৬৯; ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ৪৯৯৭ ও ৪৯৯৮; ইমাম ইবনু কুদামা, আল-মুগনি: ১৩/৩৭৯ ↩︎
  5. ইমাম কাসানি, বাদায়িউস সনায়ি’: ৪/২২৫ ↩︎
  6. ইমাম ইবনু হাজার, ফাতহুল বারি: ১০/২১; ইমাম আইনি, উমদাতুল কারি: ২১/১৫৭; মাসিক আল কাউসার ↩︎
  7. ইমাম সারাখসি, আল-মাবসুত ↩︎
  8. ইমাম আবু দাউদ, আস-সুনান: ২৭৯৪; ইমাম বুখারি, আস-সহিহ: ৫৫৬৫ ↩︎
  9. ইমাম ইবনু মাজাহ, আস-সুনান: ৩১৭০; হাদিসটি সহিহ ↩︎
  10. ইমাম বুখারি, আস-সহিহ: ৫৫৬৭ ↩︎
  11. ইমাম আইনি, শারহুল কানয: ২/২০৬; ইমাম ইবনুল হুমাম, ফাতহুল কাদির: ৮/৪৩৮ ↩︎
  12. ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ৪৯৭৬; ইমাম আহমাদ, আল-মুসনাদ: ১৪৩৪৮ ↩︎
  13. ফাতাওয়া হিন্দিয়া: ৫/৩০০; আল-বাহরুর রায়িক: ৩/৭১ ↩︎

লিখেছেন

Picture of নুসুস টিম

নুসুস টিম

কুরআন ও হাদিসের মূল পাঠকে নুসুস (text) বলা হয়। নুসুসের উপর ভিত্তি করেই আমরা লেখালেখি করি।

লেখকের অন্যান্য সকল পোষ্ট পেতে ঘুরে আসুন
Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Islami Lecture