নামাজ আদায় করতে নিষেধ করা হয়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে আরকাম (রা.) বলেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি, যখন নামাজে দাঁড়িয়ে যায় আর তোমাদের কারও প্রস্রাব-পায়খানার প্রয়োজন দেখা দেয় সে যেন প্রথমে প্রয়োজন সেরে নেয়।
(তিরমিজি : ১৪২)
হজরত সাওবান (রা.) থেকে বর্ণিত- রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কোনো ব্যক্তির জন্য হালাল নয় কারও গৃহাভ্যন্তরে অনুমতি ব্যতীত দৃষ্টিপাত করা… এবং কেউ যেন প্রস্রাব-পায়খানার চাপ নিয়ে নামাজ না পড়ে।’ (তিরমিজি : ৩৫৭)
হ্যাঁ, নামাজের ওয়াক্ত যদি এত স্বল্প থাকে যে, প্রয়োজন সারতে গেলে নামাজ কাজা হয়ে যাবে তাহলে সম্ভব হলে এ অবস্থায়ই নামাজ পড়ে নিবে। অবশ্য পর্যাপ্ত ওয়াক্ত থাকার পরও কোনো ইমাম বা একাকী নামাজ আদায়কারী যদি এ অবস্থায় নামাজ পড়ে নেয় তবে এমনটি করা মাকরুহ হলেও তাদের নামাজ আদায় হয়ে যাবে। (রদ্দুল মুহতার : ১/৩৪১-৬৪৪)
আল্লাহ তায়ালা আমাদের কে ইলমে দ্বীন তলব করার তাওফীক দান করুন।