এই প্রশ্নের উত্তরে সৌদি ফতোয়া বোর্ড এবং সৌদি আরবের সর্বোচ্চ উলামা পরিষদের প্রবীণ সদস্য, যুগশ্রেষ্ঠ ফাকিহ, আল্লামা সালিহ বিন ফাওযান আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫৪ হি./১৯৩৫ খ্রি.] বলেন,
“ফুটবল এবং ফুটবল খেলা কোনও নিয়ামত নয়। আর সেজদায়ে শোকর তো দিতে হয় নতুন কোনও নিয়ামত প্রাপ্তির ক্ষেত্রে। সুতরাং এ জায়গায় সেজদা দেওয়া বিদআত।
এই ফুটবল থেকে আমরা কী অর্জন করলাম? এ থেকে মুসলিমগণ কী ফায়দা পেলো? যুবকদের নষ্ট হওয়া ছাড়া তাদের কিছুই লাভ হয়নি। বরং তা মুসলিমদের জন্য ক্ষতি।”
[ইমাম মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহাব রচিত ‘মুখতাসার যাদুল মায়াদ’ কিতাবের ব্যাখ্যা কালীন শাইখ এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা বলেন। তারিখ: ২২/৫/১৪৩০, ক্যাসেট: ৬১: ০৮ মি.]
তিনি অন্যত্র এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, “আল্লাহ খেলার জন্য সেজদার বিধান দেননি। এটা জায়েজ নয়। কারণ খেলাধুলা কোনও নিয়ামত বা বিপদমুক্তি নয় যে কারণে সেজদায়ে শোকর দিতে হবে। এর সর্বনিম্ন বা দূরতম অবস্থা হল, এটা মুবাহ (বৈধ)। আর মুবাহ কাজের জন্য সেজদা দেওয়া যাবে না।” [বুলুগুল মারাম কিতাবের উপর ৩য় দারসে শাইখ এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা বলেন। উৎস: ইউটিউব চ্যানেল: قناة أبو عبدالرحمن الدعوية