Writing

এক টুকরো সিরাহ

❝দয়াময় রব্বানা,
বান্দার জন্য পাঠিয়েছেন
অনন্যসাধারণ, শ্রেষ্ঠ নবী
উসওয়াতুন হাসানা।❞
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

মহান আল্লাহ বলেন-
❝নি:সন্দেহে তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসূলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ- তার জন্য যে আল্লাহ ও আখিরাতকে কামনা করে থাকে এবং আল্লাহকে অনেক স্মরণ করে।❞1

আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের জন্য উত্তম আদর্শ। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা ব্যক্তি, গোষ্ঠী, সম্প্রদায়, জাতি, ধর্ম নির্বিশেষে গোটা মানবজাতির জন্য উত্তম আদর্শ ও কল্যাণ দিয়ে দুনিয়ায় রহমতস্বরূপ পাঠিয়েছেন রাহমাতুললিল আলামীন মহানবীকে (সা.)।

ইসলামের সামগ্রিক বিষয় নিয়ে মহানবী পৃথিবীতে আগমন করেছেন। তাঁর বাণীর সার্বজনীনতার আওতায় মুমিনগণ তো বটেই, এমনকি গোটা বিশ্ব, জীব-জন্তু, কীট-প্রতঙ্গ, নিসর্গ জগত, সকল মাখলুকাত কল্যাণ ও শান্তির আশ্বাস পায়। প্রিয়নবী (সা.) সারা সৃষ্টি জগতের জন্য কল্যাণ ও শান্তির শ্রেষ্ঠ বার্তাবাহী। তাই তো আল্লাহ বলেন,

❝আমি তো আপনাকে প্রেরণ করেছি বিশ্বজগতের জন্য রহমতস্বরূপ।❞2

প্রায় সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগের কথা।
পবিত্র কাবায় তখনও ৩৬০ দেব-দেবীর পূজা অর্চনা চলতো। খুন-খারাবি, ঝগড়া-বিবাদ, অন্যায়-অত্যাচার, অনিয়ম-অবিচারের যাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে গিয়েছিল সমাজ। কোথাও ছিলো না মানবতা, মায়া, মমতা। বড় স্নেহ করতো না ছোটকে, ছোট শ্রদ্ধা করতো না বড়কে, ধনীরা জুলুম করতো দরিদ্রদের উপর, কন্যাসন্তানকে জীবন্ত কবর দেওয়া হতো।

বঞ্চিত, শোষিত মানুষের হাহাকারে ভারী হয়ে উঠেছিলো সমাজের আকাশ, বাতাস। যখন পৃথিবী ঢেকে গিয়েছে নিকষ কালো অন্ধকারে, যখন মানুষ খুইয়ে দিয়েছে জীবনের আসল উদ্দেশ্য, যখন পৃথিবীর এই দুরবস্থা! তখনই মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের পৃথিবীতে পাঠালেন এক আলোকবর্তিকা। যে আলোয় আলোকিত হয়েছিল পুরো এলাকা, সমাজ, রাষ্ট্র, পুরো দুনিয়া।

৫৭০ খ্রিস্টাব্দ, রবিউল আউয়াল মাসের আট তারিখ, সোমবার আমাদের জন্য আলোর আবাবিল হয়ে এলেন নবীয়ে রহমত প্রিয় নবী মুহাম্মাদ ইবনু আবদুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

মরুভূমিতে ফিরে এলো প্রাণ, চারদিকে যেনো আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। মা আমিনার গৃহে জন্ম নেয় এক চাঁদের টুকরো। সেদিন প্রকৃতি সেজেছিল অপরূপ সাজে। আর তাই দেখে বনু কুরাইযা, বনু নাযীর, ফাদাক ও খায়বারের ইহুদি পন্ডিতরা বিস্ময়ে বলাবলি করতে লাগলো- ❝আজ রাতে আহমাদের নক্ষত্র উদিত হয়ে গেছে! আহমাদ জন্মগ্রহণ করেছেন!❞ কারণ, তারা তাওরাত থেকে জানতো, আরবের বুকে জন্ম নেবেন সে মানবসন্তান, যিনি হবেন সকল মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ, সকল নবীর চেয়ে সম্মানিত।

পবিত্র শিশুর সাত দিন বয়সে দাদা আব্দুল মুত্তালিব বিশাল ভোজের আয়োজন করেন। কুরাইশ গোত্রের প্রায় সবাই সেই অনুষ্ঠানে যোগ দিলো। দাদা আবদুল মুত্তালিবের খুশি যেনো আর ধরে না। তিনি নাতির নাম রাখেন “মুহাম্মাদ- প্রশংসিত”। তিনি চান আসমান-জমিনের সবাই তাঁর নাতির প্রশংসা করুক। লোকজন চাওয়া চাওয়ি করতে থাকে এ’যে প্রচলিত আর পুরনো নাম নয়। এক নতুন নাম- মুহাম্মাদ4

সময় বয়ে যায়। নবী বড়ো হতে থাকেন। জন্মের পূর্বেই বাবা আবদুল্লাহকে হারানোর পর মাত্র ছ’বছর বয়সে মা আমিনাকেও হারিয়ে এতিম হয়ে যান শিশু মুহাম্মাদ। এরপর দাদার কাছেই বড় হতে থাকেন। একসময় দাদা মুত্তালিবও দুনিয়া ছেড়ে পাড়ি জমান পরপারে। কিশোর মুহাম্মাদ এবার চাচা আবু তালিবের কাছে বড়ো হতে থাকেন।

ধীরে ধীরে সময় বয়ে যায়। বালক মুহাম্মাদ সবার কাছে “আল-আমীন” নামে পরিচিত হন। তিনি প্রতিনিয়ত ভাবেন সমাজের অসংগতি নিয়ে, তিনি ভাবেন কীভাবে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যায়, কীভাবে মানুষের মুখে হাসি ফুটানো যায়। তিনি আর দশটা মানুষের মতো নন। খুবই সাধারণ তবু্ও যেনো অসাধারণ! তাঁর শ্রুতিমধুর কথায় ঘোর লাগা কাজ করে, তাঁর কথা হৃদয়ে বিধে ফলার মতো। একসময় তিনি অংশগ্রহণ করেন ❝হিলফুল ফুযূল❞ নামের শান্তি সংঘে।5

আরবের কে আছে এমন! যে মুহান্মাদকে অপছন্দ করে! সে সৎ, সত্যবাদী, বিশ্বস্ত, পরোপকারী, আমানতদার। অপূর্ব চরিত্রের অধিকারী এক মানব। তাঁর প্রশংসা শুনে, তাঁর গুণে মুগ্ধ হয়ে আরবের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ নিজে বিবাহের প্রস্তাব পাঠান। তখন তাঁর বয়স চল্লিশ আর মুহাম্মাদের বয়স পঁচিশ। বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তাঁরা দুজন। যদিও খাদিজা (রা.) অনেক কিছুই আঁচ করতে পেরেছিলেন। তিনিও অপেক্ষা করছিলেন সেই স্বপ্নসূর্যের জন্য। যে সূর্য আকাশ থেকে নেমে প্রবেশ করেছিল তাঁর ঘরে। এরপর আলোকিত করেছিল তাঁর ঘর, আশপাশ, মক্কা নগরী, তারপর ছড়িয়ে পড়েছিলো সারা দুনিয়ায়। তিনি প্রস্তুত হচ্ছিলেন স্বামী মুহাম্মাদের জন্য। যিনি হবেন সত্যনবী, শেষনবী। যিনি হবেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানব।6

মুহাম্মাদ শহরের জঞ্জাল থেকে দূরে হেরা পর্বতের গুহায় ধ্যান করেন। তিনি ভাবেন সৃষ্টিকর্তা নিয়ে, দুনিয়া আর দুনিয়ার মানুষ নিয়ে। হঠাৎ একদিন মুহাম্মাদ কাঁপতে কাঁপতে ঘরে আসেন। তখন তাঁর অবস্থা কাতর ও কাহিল। খাদিজা (রা.) কে ডেকে বলেন,
❝ আমাকে চাদর দিয়ে ঢেকে দাও, আমি জীবননাশের আশংকা করছি।❞
কিন্তু আম্মিজান খাদিজা (রা.) যেনো এই দিনটির জন্যই অপেক্ষা করছিলেন, তাঁর দৃঢ় বিশ্বাস ছিলো আল্লাহর রহমতে মুহাম্মাদ একদিন ফোটাবেন শতবর্ষী ফুল। খাদিজা (রা.) অভয় দিয়ে বলেন,❝ কক্ষনো নয়। আপনি সত্যবাদী, পরোপকারী, আমানতদার, আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষাকারী। আপনার সাথে এরকম কিছু হওয়ার নয়। এটা আপনার জন্য সুসংবাদ।❞ এভাবেই নবীর জীবনে ওহীর আগমন ঘটে। মুহাম্মাদ থেকে তিনি হয়ে উঠেন সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।7

যে মানুষটাকে সবাই বিশ্বাস করতো, সম্মান করতো। সেই মানুষটাকে পাগল বলে, মিথ্যুক বলে, জাদুকর বলে আরও নানা অবর্ণনীয় অত্যাচার করতেও তখন কারো দ্বিধা হতো না। সেই ঘোর বিপদের দিনে বিনাবাক্যে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বিশ্বাস করেছিলেন আম্মিজান খাদিজা (রা.)।

নিজ গোত্রের মানুষের অত্যাচারে, নিজের আত্মীয়ের অত্যাচারে নবী জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠে। কিন্তু নবী প্রচার করতে থাকেন সত্যবাণী। নবী প্রচার করতে থাকেন এক ইলাহ’র বাণী। অত্যাচারী জালেমরা মনে মনে স্বীকার করলেও মুখে স্বীকার করতে নারাজ তিনিই সত্যনবী। চরম বিপদের মুখে পড়েও, দুনিয়াবী সকল সুখশান্তির প্রস্তাব পায়ে ঠেলে দিয়ে, চাচা আবু তালিবকে দেয়া কুরাইশদের হুমকি ও চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে ফেলে নবী দৃঢ়কণ্ঠে ঘোষণা করেন,
❝আমার এক হাতে সূর্য আর এক হাতে চাঁদ এনে দিলেও আমি সত্য প্রচারে পিছপা হবো না। হয় আল্লাহ আমায় বিজয়ী করবেন। নয়তো এ’কাজে আমার মরণ হবে।❞9

ধীরে ধীরে নবী (সা.) এর দল ভারী হতে থাকে। দলে দলে মানুষ যোগ দেয় সত্য পথে। আলো ছড়িয়ে পরে পুরো আরবে। আরব ছেড়ে সেই আলোর ফোয়ারা ছড়িয়ে পড়ে পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর, দক্ষিণ চারদিকে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা তাঁর বন্ধুকে সাহায্য করেন। বিপদে ধৈর্য্য ধারণ করতে বলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যোগ দেন সাথীদের সাথে যুদ্ধে। কখনো মুসলিম বাহিনীদের বিভিন্ন অভিযানে পাঠান। ভরসা করতে বলেন একমাত্র আল্লাহর উপর। যা সিরাহের পাতায় গযওয়া ও সারিয়্যা নামে বর্ণিত।10

নবীজিকে পাথর দিয়ে যারা রক্তাক্ত করেছিল তায়েফবাসী। পাহাড়ের ফেরেশতা তাদের ধ্বংস করে দিতে চাইলেও তাঁর আহত হৃদয়ে প্রতিশোধের কোন ইচ্ছা ছিলো না। তাদের জন্যও নবী (সা:) কল্যাণের দু’আ করেন। কতই না মহান ছিলেন তিনি! 11

একসময় কাফিরদের অত্যাচারে নবী হিজরত করেন মদীনায়৷ মদীনার মানুষ নবীকে বরণ করে নেয়৷ নবীকে না দেখেই ঈমান এনেছে মদীনার বহু মানুষ। তারা না দেখেই তাদের আপন দুনিয়ার সম্রাটের আসনে বসিয়ে দিয়েছেন নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে। সেদিন মদীনার শিশু, নারী, পুরুষ ছিলো উৎফুল্ল। তারা গজল গেয়ে বরণ করে নেয় নবীকে (সা.)। মদীনার অলি-গলিতে প্রতিধ্বনিত হয় তাদের আনন্দধ্বনি, ❝তা’আলা বাদরু ‘আলাইনা।12

যে মক্কা ছেড়ে নবীজি হিজরত করেছিলেন সেই মক্কা একসময় নবীজির হাতে তুলে দেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা। তিনি বিজয়ীর বেশে, সূরা ফাত্হ তেলাওয়াত করতে করতে প্রবেশ করেন মক্কায়। নবীজির নির্দেশে বেলাল (রা.) এর কন্ঠে শত শত বছর পর কাবার শিখরে ধ্বনিত হলো তাওহীদের আযান। আর সেই সুরের মূর্ছনায় মূর্তি আর মিথ্যে দুনিয়া বিলুপ্ত হয়ে পড়লো। সত্যের আলো ছড়িয়ে পড়লো দ্বিকবিদিক।

যখন মক্কার অপরাধীরা সবাই ভয়ে কুণ্ঠিত। তারা যখন ভাবছে, এই বুঝি নবীজির (সা.) নির্দেশে তাদের শিরচ্ছেদ করা হবে। তখনও নবী বলেন,
❝যাও আজ তোমাদের সবাইকে আমি মাফ করে দিলাম। আজ আমার আর কোন অভিযোগ নেই। আজ তোমরা সবাই মুক্ত।❞13

.

আরাফার ময়দানে নবীজি ভাষণ দিলেন, তিনি একে একে সবকিছু বললেন তাঁর উম্মতদের উদ্দেশ্যে। ভাষণ শেষ করার পর তিনি পাঠ করেন কুরআনের এই আয়াত,
❝আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পরিপূর্ণ করলাম, তোমাদের প্রতি আমার নেয়ামত সম্পূর্ণ করলাম এবং তোমাদের জীবনবিধানরূপে দীন ইসলামকে মনোনীত করলাম।❞14

একাদশ হিজরির ১২ রবিউল আউয়াল, সোমবার তেষট্টি বছর বয়সে প্রিয় নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পরিবার-পরিজনের চেয়ে আপন পরম বন্ধুর সঙ্গে মিলিত হওয়ার প্রস্তাবকে গ্রহণ করেন। এবং তিনি পৃথিবী ছেড়ে জান্নাতি জগতে তাঁর সুমহান বন্ধুর কাছে চলে গেলেন।

প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম!

দৃঢ়তা, সাহস, ধৈর্য্য, কৃতজ্ঞতা, নির্ভরতা, ভাগ্যের ওপর সন্তুষ্টি, বিপদ সহ্য করা, ত্যাগ, অল্পে তুষ্টি, স্বাবলম্বিতা, কুরবানী, দানশীলতা, নম্রতা, উন্নতি ও অনুন্নতি এবং ছোট ও বড় সব রকমের নৈতিক বৃত্তি সবগুলো একসাথে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর নিকট পাওয়া যায়। সকল বিষয়ে সঠিক মনোভাব ও পূর্ণাঙ্গ নৈতিকতার সমাবেশ দেখা যায় একমাত্র মুহাম্মাদ (সা.)-এর জীবনে।

পুরো জগৎ, বিচারব্যবস্থা, সমরনীতি, রাজনীতি, অর্থনীতি, সংবিধানমানা, চিকিৎসাব্যবস্থা, জ্ঞানশাস্ত্র, ইতিহাসশাস্ত্র, পরিবারনীতি, সমাজনীতি, মানুষ- পশু- পাখি- গাছপালা- পরিবেশ সবক্ষেত্রেই নবীর (সা.) উত্তম আদর্শ, অগাধ জ্ঞান আর প্রজ্ঞার ছাপ পাওয়া যায়।

মোহাম্মদ তোয়াহা আকবর একটা কথা বলেছিলেন এমন, ❝এই দুনিয়াতে প্রিয় নবী (সা.) নেই একজন মুমিনের জীবনে এর’চে বড় দুঃখের, এর’চে বেশি কিছু হারানোর আর কী হতে পারে!❞

ভালোবাসি আপনাকে প্রিয় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। আল্লাহ, আপনার দেখানো পথে চলার তৌফিক দান করুক আমাদের সকলকে। আপনার প্রতি আমাদের ভালোবাসা যেনো মুখেই সীমাবদ্ধ না থাকে তা যেন প্রকাশ পায় আমাদের কাজেকর্মে।

❝ফিদাকা আবী ওয়া উম্মী ইয়া রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।❞

  1. সূরা আহযাব, আয়াত নং- ২১ ↩︎
  2. সূরা আম্বিয়া, আয়াত নং- ১০৭ ↩︎
  3. সিরাজুম মুনিরা: ফররুখ আহমদ ↩︎
  4. মহানবী (সা.)- পৃষ্ঠা ৩৪,৩৬ ↩︎
  5. মহানবী (সা.)- পৃষ্ঠা ৪৬ ↩︎
  6. গল্পে আঁকা মহীয়সী খাদিজা (রা.)- পৃষ্ঠা ৬৭ ↩︎
  7. রাসূলে আরাবি (সা.)- পৃষ্ঠা ৪০,৪১ ↩︎
  8. সিরাজুম মুনিরা: ফররুখ আহমদ ↩︎
  9. রাসূলে আরাবি (সা.)- পৃষ্ঠা ৮৩ ↩︎
  10. রাসূলে আরাবি (সা.)- পৃষ্ঠা ১৬৯ ↩︎
  11. মহানবী (সা.)- পৃষ্ঠা ১২০ ↩︎
  12. রাসূলে আরাবি (সা.)- পৃষ্ঠা ১৫৬ ↩︎
  13. মহানবী (সা.)- পৃষ্ঠা ৪০১, ৪০৩ ↩︎
  14. সূরাহ মায়িদা, আয়াত নং- ০৩ ↩︎

লিখেছেন

Picture of সিরাজুম মুনিরা

সিরাজুম মুনিরা

আমার লেখায় যা ভালো তা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার অনুগ্রহ এর তাঁর পক্ষ থেকে এবং ভুল যা কিছু আছে তা আমার অজ্ঞতা ও শয়তানের পক্ষ থেকে।

Visit all other posts by this author

আমার লেখায় যা ভালো তা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লার অনুগ্রহ এর তাঁর পক্ষ থেকে এবং ভুল যা কিছু আছে তা আমার অজ্ঞতা ও শয়তানের পক্ষ থেকে।

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button