জুমআর নামাজ না পড়লে কি তিনি মুসলমান থাকেন?
জুম’আর সালাতের ব্যাপারে আমরা অনেক মুসলিম আছি গাফেল আমরা হয়তো দেখা যাচ্ছে পাঁচ অক্ত নামাজ গাফেল আছি জুমা টা পর্যন্ত পড়িনা
দেখুন কোন সালাত যদি কেও না পরে, কোন নামাজ পড়েন না জুম্মাতে ও যান না। এ লোককে তো মুসলমান বলার কোণ সুযোগই নেই। কারন হল ইচ্ছাকৃত নামায ত্যাগ কারীকে অমুসলিম বলা হবে নাকি হবে না এটা নিয়ে স্কলারদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে।
কিন্তু জীবনে সালাতের ধারের কাছে ও যায় না সালাত বা নামায পড়তে হবে এর আবশ্যকীয়তা বিষয়টা তিনি স্বীকার করেন না, মনে করেন না, সেটাতো বুজায় যায় তার আচরণ দাঁরা সে জীবনে কখনো সালাত আদায় করতে জানেন না এ ব্যক্তি কে মুসলমান বলার কারন থাকতে পারে না এটা খুব জটিল একটা বিষয় ।
জুম্মার নামায ও পড়েন না এ বিষয়টি যদি তিন জুমা পর পর হয়, তাহলে মোহাম্মদ (সা:) আমাদের একটি হাদিস বলে দিয়েছেন, যে ব্যক্তি তিনটি জুমা ত্যাগ করবে ধারাবাহিক ভাবে একের পর এক তিনটা জুমা যে ব্যক্তি পরিত্যাগ করবে পরবে না এ ব্যক্তির অন্তর কে আল্লাহ্ তায়ালা মহর মেরে দেন, অর্থাৎ তার অন্তর দ্বারা ভালো মন্দ পরক করার ক্ষমতা থাকে না।
এই লোকটা হেদায়েত সাধারণত কবুল করার অবস্থা থাকে না এরপর আল্লাহ তা’আলা বিচ্ছিন্নভাবে স্বতন্ত্রভাবে কোন কোন ব্যক্তি কে আল্লাহ তাআলা এ অবস্থা থেকে হেদায়েত দেন কিন্তু সচরাচর এ ধরনের মানুষগুলো হেদায়েত কম পান
আসলে আপনি দেখবেন যে মুসলমান হয়ে যারা জুমার নামাজ পড়ে না এদের মধ্যে হেদায়েতের পথে ফিরে আসা ব্যক্তি রেশিও টা খুব কম আপনি সমাজে তাকালে দেখতে পারবেন